কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (অষ্টম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি)

 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর (Short Question and Answer)

প্রশ্ন-১. নেটওয়ার্ক প্রধানত কয়টি?

উত্তর : ৪টি।

প্রশ্ন-২. ফেসবুক কি?

উত্তর : সামাজিক নেটওয়ার্ক।

প্রশ্ন-৩. NIC কীসের নাম?

উত্তর : এডাপ্টরের।

প্রশ্ন-৪. NIC এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তর : Network Interface Card।

প্রশ্ন-৫. WAN এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তর : Wide Area Network।

প্রশ্ন-৬. বাংলা সার্চ ইঞ্জিন কোনটি?

উত্তর : পিপীলিকা।

 

প্রশ্ন-৯. অপটিক্যাল ফাইবার কী?

উত্তর : অত্যন্ত সরু এক ধরনের কাচের তন্তু।

 

প্রশ্ন-১০. NIC কীসের সাথে সম্পর্কিত?

উত্তর : নেটওয়ার্কের সাথে?

 

প্রশ্ন-১১. নতুন পৃথিবীর সম্পদ কি?

উত্তর : তথ্য।

 

প্রশ্ন-১২. নেটওয়ার্ক তৈরিতে কোনটি প্রয়োজন?

উত্তর : নিক (NIC) কার্ড।

 

প্রশ্ন-১৩. http এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তর : Hyper text transfer protocol।

 

প্রশ্ন-১৪. DSL-এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তর : Digital Subscribers Line।

 

প্রশ্ন-১৫. সার্ভার কি?

উত্তর : শক্তিশালী কম্পিউটার।

 

প্রশ্ন-১৬. HTTP নিচের কোনটির সাথে সম্পৃক্ত?

উত্তর : ইন্টারনেট।

 

প্রশ্ন-১৭. স্যাটেলাইটকে পৃথিবী থেকে কত কিলোমিটার দূরে রাখা যায়?

উত্তর : ৩৬ হাজার।

 

প্রশ্ন-১৮. ব্যক্তিগত পর্যায়ের নেটওয়ার্ক কোনটি?

উত্তর : PAN।

 

প্রশ্ন-১৯. বর্তমানে মাদারবোর্ডের সাথে কোনটি Built in থাকে?

উত্তর : LAN CARD।

 

প্রশ্ন-২০. একটি নেটওয়ার্কে কয়টি সার্ভার থাকতে পারে?

উত্তর : অনেকগুলো।

 

প্রশ্ন-২১. শহরের মধ্যে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে কী বলে?

উত্তর : MAN।

 

প্রশ্ন-২২. কোন টপোলজি একটি কেন্দ্রীয় Hub এর সাথে সংযুক্ত থাকে?

উত্তর : স্টার।

 

প্রশ্ন-২৩. স্যাটেলাইট কত সময়ে একবার ঘুরলে পৃথিবীর সাপেক্ষে স্থির মনে হবে?

উত্তর : ২৪ ঘন্টায়।

 

প্রশ্ন-২৪. কোন টপোলজিতে একটি কম্পিউটার দুটো কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে?

উত্তর : রিং টপোলজি।

 

প্রশ্ন-২৫. বর্তমানে যেকোনো নেটওয়ার্ক তৈরি করতে বেশিরভাগ সময় কোনটি ব্যবহার করা যায়?

উত্তর : সুইচ।

 

প্রশ্ন-২৬. ইন্টারনেটের সাহায্যে তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবহার করা যায় কোনটির মাধ্যমে?

উত্তর : ড্রপবক্স।

 

প্রশ্ন-২৭. কত সালে মহাকাশে প্রথমবার জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট স্থাপনা করা হয়?

উত্তর : ১৯৬৪ সালে।

 

 

প্রশ্ন-২৮. কোনটি সার্ভার থেকে তথ্য নেয়?

 

উত্তর : ক্লায়েন্ট।

 

প্রশ্ন-২৯. প্রত্যেকটি কম্পিউটার কোন টপোলজির মাধ্যমে একে অপরের সাথে যুক্ত থাকে?

উত্তর : মেশ।

 

প্রশ্ন-৩০. কোন তারিখে “বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১” মহাকাশে প্রেরণ করা হয়?

উত্তর : ১২ মে ২০১৮।

 

প্রশ্ন-৩১. কী কারণে স্যাটেলাইট পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরে বেড়ায়?

উত্তর : মধ্যাকর্ষণ বলের কারণে।

 

প্রশ্ন-৩২. ইন্টারনেটের মাধ্যমে নেটওয়ার্কযুক্ত থাকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র কোনটি?

উত্তর : Modem।

 

প্রশ্ন-৩৩. কম্পিউটারের সাথে যুক্ত প্রিন্টার, ব্লুটুথ, শেয়ার ইট-এর মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান কোন নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত?

উত্তর : PAN।

 

প্রশ্ন-৩৪. কোন টপোলজিতে একটা মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সাথে সবগুলো কম্পিউটারকে জুড়ে দেওয়া হয়?

উত্তর : বাস।

 

প্রশ্ন-৩৫. কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মূল উদ্দেশ্য হলো রিসোর্স–

উত্তর : ভাগাভাগি করা।

 

প্রশ্ন-৩৬. সচরাচর একটি শহরের মধ্যে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তা হলো–

উত্তর : MAN।

 

 

প্রশ্ন-৩৭. যে সব কম্পিউটার সার্ভার থেকে তথ্য গ্রহণ করে, তাকে বলে–

উত্তর : ক্লায়েন্ট।

 

প্রশ্ন-৩৮. কোন টপোলজিতে একটি কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক বিকল হয়ে যায়?

 

উত্তর : রিং।

 

প্রশ্ন-৩৯. একসঙ্গে কয়েকটি কম্পিউটার জুড়ে দিয়ে তথ্য আদান প্রদানকে কী বলে?

উত্তর : কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।

 

প্রশ্ন-৪০. সত্যিকারের নেটওয়ার্কে কতটি কম্পিউটার থাকে?

উত্তর : অসংখ্য কম্পিউটার।

 

 

প্রশ্ন-৪১. সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে আলোক সিগনাল পাঠানোর মাধ্যমকে কী বলা হয়?

উত্তর : সাবমেরিন ক্যাবল।

 

প্রশ্ন-৪২. ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে নিচের কোনটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে?

উত্তর : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১।

 

প্রশ্ন-৪৩. যে জিনিস ব্যবহার করে কম্পিউটারগুলোকে জুড়ে দেয়া হয় তাকে কী বলে?

উত্তর : মিডিয়া।

 

প্রশ্ন-৪৪. ‘বৈদ্যুতিক তার’ এক ধরনের–

উত্তর : মিডিয়া।

 

প্রশ্ন-৪৫. নিচের

 

প্রশ্ন-৪৬. বাংলাদেশ এখন যে সাবমেরিন ক্যাবলের সাহায্যে বাহিরের পৃথিবীর সাথে যুক্ত তার নাম কি?

উত্তর : SEA-ME-WE-4।

 

প্রশ্ন-৪৭. গোলাকার বৃত্তের মতো যে টপোলজি তাকে কী বলে?

উত্তর : রিং টপোলজি।

 

প্রশ্ন-৪৮. একজনের কাছে প্রেরিত তথ্য সবার কাছে যায় কোন টপোলজিতে?

উত্তর : বাস টপোলজিতে।

 

 

 

রচনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর

 

প্রশ্ন-১. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (Computer Network) বলতে কি বুঝ?

 

উত্তর : একাধিক কম্পিউটারকে পরস্পর সংযুক্ত করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়। অর্থাৎ, দুইটি কিংবা দুইটার বেশি কম্পিউটারকে যোগাযোগের কোনো মাধ্যম দিয়ে এক সাথে জুড়ে দিলে যদি তারা নিজেদের ভেতর তথ্য কিংবা উপাত্ত দেওয়া-নেওয়া করতে পারে তাহলেই আমরা সেটাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলতে পারি। সত্যিকারের নেটওয়ার্কে আসলে দু-তিনটি কম্পিউটার থাকে না। সাধারণত অনেক কম্পিউটার থাকে। কম্পিউটারের নেটওয়ার্কে যখন তথ্য দেওয়া নেওয়া হয়, তখন একটা অনেক বড় কাজ হয়। একজন ব্যবহারকারী তখন নেটওয়ার্কের অনেক কিছু ব্যবহার করতে পারে। যে রিসোর্স তার কাছে নেই, সেটিও সে নেটওয়ার্ক থেকে ব্যবহার করতে পারে।

 

 

প্রশ্ন-২. ক্লায়েন্ট (Client) বলতে কী বুঝ?

 

উত্তর : ক্লায়েন্ট (Client) একটা ইংরেজি শব্দ। কেউ যদি অন্য কারো কাছ থেকে কোনো ধরনের সেবা নেয়, তখন তাকে ক্লায়েন্ট বলে। কম্পিউটার নেটওয়ার্কেও ক্লায়েন্ট শব্দটার অর্থ মোটামুটি সেরকম। যে সব কম্পিউটার সার্ভার থেকে কোনো ধরনের তথ্য নেয় তাকে ক্লায়েন্ট বলে। যেমন, কোন কম্পিউটার থেকে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠানো হবে। তাহলে সেই কম্পিউটার হবে ক্লায়েন্ট। নেটওয়ার্কের যে কম্পিউটারটি “ই-মেইল পাঠানোর কাজটুকু করে দেবে সেটা হবে সার্ভার” – এক্ষেত্রে ই-মেইল সার্ভার। নেটওয়ার্কের বিভিন্ন অংশকে সহজে চিহ্নিত করার জন্যই এই নামকরণগুলো করা হয়েছে।

 

 

প্রশ্ন-৩. প্রটোকল (Protocol) কী বুঝ?

 

উত্তর : প্রটোকল হচ্ছে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি ছাড়া একটি সফল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায় না। ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটারকে এক সাথে যুক্ত করে দিতে হলে এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারের যোগাযোগ করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে তথ্য আদান-প্রদান করতে হয়। যারা নেটওয়ার্ক তৈরি করেন তারা আগে থেকেই ঠিক করে নেন, ঠিক কোন ভাষায়, কোন নিয়ম মেনে এক কম্পিউটার অন্য কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করবে। এই নিয়মগুলোই হচ্ছে প্রটোকল (Protocol)।

 

 

প্রশ্ন-৪. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কী কী সুবিধা পাওয়া যায়?

 

উত্তর : কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারে যে সুবিধাগুলো পাওয়া যায় নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:

 

১. প্রোগ্রাম ও ফাইল শেয়ারিং;

 

২. রিসোর্স শেয়ারিং;

 

৩. ডাটাবেস শেয়ারিং;

 

৪. ডাটা সংরক্ষণ;

 

৫. সামাজিক যোগাযোগ করা;

 

৬. ভিডিও কথাবার্তা;

 

৭. ক্লাউড কম্পিউটিং।

 

 

প্রশ্ন-৫. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের একটি বড় সুবিধা কী?

 

উত্তরঃ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের একটি বড় সুবিধা হলো রিসোর্স শেয়ারিং। অর্থাৎ নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত প্রিন্টার বা স্ক্যানারগুলো নেটওয়ার্কভুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। এক্ষেত্রে প্রতিটি কম্পিউটারের জন্য আলাদা স্ক্যানার বা প্রিন্টারের প্রয়োজন হয় না।

 

 

প্রশ্ন-৬. অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তরের প্রক্রিয়া বর্ণনা কর।

 

উত্তর : ফাইবার অপটিক ক্যাবল তার মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম। ফাইবার অপটিক ক্যাবলে কেন্দ্রের মূল তারটি তৈরি হয় সিলিকা, কাচ অথবা স্বচ্ছ প্লাস্টিক দিয়ে। এর মধ্য দিয়ে আলোক সংকেতরূপে ডেটা পরিবাহিত হয় বা চলাচল করে। এটি ইলেকট্রিক্যাল সিগনালের পরিবর্তে লাইট সিগন্যাল ট্রান্সমিট করে। এতে আলোকের পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন পদ্ধতিতে ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে গমন করে। আলোর গতিতে ডেটা স্থানান্তরিত হয় বলে অপেক্ষাকৃত অধিক দ্রুতগতি সম্পন্ন। বর্তমানে ব্যবহৃত ফাইবার অপটিক ক্যাবলের ডেটা ট্রান্সমিশন ব্যান্ডউইডথ ১০০ Mbps থেকে ২০০ Mbps পর্যন্ত হয়।

 

 

প্রশ্ন-৭. মডেম কী? মডেম এর কাজ বর্ণনা কর। (What is a Modem?)

 

উত্তর : মডেম একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস। কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংয়ের ক্ষেত্রে মডেম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মডেম এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে তথ্য আদান প্রদানে সহায়তা করে। মডেমের দুটি অংশ। যথা–

 

১। মডুলেটর (Modulator)

 

২। ডি-মডুলেটর (De-modulator)

 

মডুলেটর ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ (Analog) সংকেতে রূপান্তর করে। এই রূপান্তরের ক্রিয়াকে বলা হয় মডুলেশন। ডিমডুলেটর অ্যানালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে রূপান্তর করে। এই রূপান্তর প্রক্রিয়াকে বলা হয় ডিমডুলেশন। বাজারে বিভিন্ন গতি সম্পন্ন মডেম পাওয়া যায়। যেমন– 600kbps, 1200kbps, 2400kbps ইত্যাদি।

 

 

প্রশ্ন-৮. অপটিক্যাল ফাইবার কি? (What is optical fiber?)

 

উত্তর : অপটিক্যাল ফাইবার হচ্ছে এক ধরনের তার। একসাথে ভিন্ন ভিন্ন ঘনত্বের স্বচ্ছ কাঁচনির্মিত তারবিশেষ। বেশ কয়েকটি স্তরে সজ্জিত কাঁচের ঘনত্ব বাইরের দিক থেকে ভেতরের দিকে ক্রমশ ঘন হয়ে থাকে। ফলে প্রতিসরাঙ্ক ভেতরের দিকে বাড়তে থাকে। এই তারের মধ্য দিয়ে যখন কোন শব্দ পাঠানো হয়, তখন সেই শব্দ প্রথমে বিদ্যুৎশক্তি এবং পরে আলোক সিগন্যালে রূপান্তরিত হয় এবং দ্রুত স্থানান্তরিত হয়। পরবর্তীতে এই আলোক সিগনাল প্রথমে বিদ্যুৎ এবং পরে শব্দে রূপান্তরিত হয়ে থাকে। আলোক তন্তু বা অপটিক্যাল ফাইবার বর্তমানে টেলিফোন শিল্পে ব্যবহৃত হচ্ছে। একটিমাত্র অপটিক্যাল ফাইবার দিয়ে অসংখ্য পৃথক সিগনাল অবিকৃত অবস্থায় প্রেরণ করা যায়।

 

 

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

 

১. নিচের

ক) হাব             খ) সুইচ

গ) রাউটার       ঘ) ইউএসবি হাব

উত্তর : গ)

 

২. সার্ভার কিসের সাথে সম্পর্কিত?

ক) রেডিও

 

খ) ইন্টারনেট

গ) কম্পিউটার নেটওয়ার্ক

 

ঘ) অনলাইন

উত্তর : গ)

 

৩. সার্ভারের কাজ কি?

ক) সেবা প্রদান করা

 

খ) সেবা গ্রহণ করা

গ) সেবা নেওয়া ও সেবা প্রদান করা

 

ঘ) সমস্ত ক্লায়েন্টকে তার সেবা থেকে দূরে রাখা

উত্তর : ক)

 

৪. একটি নেটওয়ার্কে কয়টি সার্ভার থাকতে পারে?

ক) ১টি        খ) ২টি

গ) ৩টি         ঘ) অনেক

উত্তর : ঘ)

 

৫. নেটওয়ার্কে যে কম্পিউটারটি বিভিন্ন সেবা প্রদান করে সেটিকে কী বলে?

ক) সার্ভার

খ) ক্লায়েন্ট

গ) প্রোটোকল

ঘ) টার্মিনাল

উত্তর : ক)

 

৬. দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের আন্ত:সংযোগকে কী বলে?

ক) কম্পিউটার নেটওয়ার্ক

খ) নেটওয়ার্ক টপোলজি

গ) ইন্টারনেট

ঘ) ই-মেইল

উত্তর : ক)

 

৭. কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মূল উদ্দেশ্য কী?

ক) রিসোর্স নেওয়া

খ) রিসোর্স দেওয়া

গ) রিসোর্স ভাগাভাগি করা

ঘ) রিসোর্স বিক্রি করা

উত্তর : গ)

 

৮. কোন টপোলজিতে একটি মূল ব্যাকবোন ব্যবহৃত হয়?

ক) স্টার    খ) বাস

গ) ট্রি        ঘ) মেশ

উত্তর : খ)

 

৯. কোন টপোলজিতে প্রতিটি কম্পিউটার তার পার্শ্ববর্তী কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে?

ক) বাস

খ) স্টার

গ) ট্রি

ঘ) রিং

উত্তর : ঘ)

 

১০. পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে ব্যক্তিগতহ তথ্যাদি ব্যবহার করা যায় নিম্নের কোন ব্যবস্থার মাধ্যমে?

ক) ড্রপবক্স

খ) কম্পিউটার

গ) টপোলজি

ঘ) প্রটোকল

উত্তর : ক)

 

১১. কোন টপোলজিতে প্রত্যেকটি কম্পিউটার অন্য দুটো কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থাকে?

ক) মেশ

খ) রিং

গ) স্টার

ঘ) বাস

উত্তর : খ)

 

১২. নেটওয়ার্কের সবচেয়ে বড় ব্যবহার হচ্ছে তথ্যকে–

ক) সবার কাছে পৌছে দেয়া

খ) মিডিয়ার মাঝে সরবরাহ করা

গ) কার্যকরভাবে ব্যবহার করা

ঘ) সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়া

উত্তর : গ)

 

Leave a Comment