HomeComputerকম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি? কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার?

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি? কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার?

মনে করুন আপনার কাছে একটা কম্পিউটার আছে। এই কম্পিউটারের ভেতরে আপনি একটা Game গেলেন। এই গেমটা ধরেন আপনার টাকা দিয়ে কিনতে হয় এবং আপনি ছাড়া এই গেমটা কেউ খেলতে পারে না। এখন আপনার বাসায় একটা বড় ভাই থাকে এবং তারও একটা কম্পিউটার আছে তাহলে সে কিভাবে এই গেমটা খেলবে। সে যেভাবে এই গেমটা খেলতে পারে সেটাই হলো কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। আজকে আমাদের টিউটোরিয়ালের বিষয় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সম্পর্কে। এই পোস্টটি পড়ে যা জানতে পারবেন তা হলো–

  • কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি বা কাকে বলে? (What is a Computer Network in Bengali/Bangla?)
  • কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কী কী? (How Many Types of Computer Network?)
  • কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর উদ্দেশ্য কি?
  • কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর কাজ কি?

চলুন প্রথমেই জেনে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি? (What is Computer Network?)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে দুই বা দুয়ের বেশি কম্পিউটারের মধ্যে ক্যাবল দিয়ে একটি সংযোগ ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে কম্পিউটারগুলো একে অপরের সাথে ফাইল, প্রিন্টার ও অন্যান্য রিসোর্স ভাগাভাগি করে ব্যবহার করতে পারেন, একে অপরের কাছে বার্তা পাঠাতে পারেন এবং এক কম্পিউটারে বসে অন্য কম্পিউটারে প্রোগ্রাম চালাতে পারেন।

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সম্পর্কে সংজ্ঞা জেনে নিলাম। এবার আসা যাক কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে। চলুন এবার জেনে নেই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কী কী?

 

কম্পিউটার নেটওয়ার্কের শ্রেণিবিভাগ (Classification of Computer Network)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। নিচে তা তুলে ধরা হলো:

ক. ভৌগোলিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে নেটওয়ার্ক ৪ ভাগে বিভক্ত। যথা :

১. পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা প্যান (Personal Area Network or PAN)

ব্যক্তিগত কম্পিউটার ডিভাইস-এর মধ্যে তথ্যের আদান-প্রদান নেটওয়ার্ককে PAN বলে। এর সীমা সাধারণত ১০ মিটারের মধ্যে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ২০ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। ল্যাপটপ, প্রিন্টার, মোবাইল PDA, বহনযোগ্য প্রিন্টার ইত্যাদির ক্ষেত্রে PAN ব্যবহৃত হয়।

২. লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান (Local Area Network or LAN)

LAN সাধারণত স্কুল-কলেজ ক্যাম্পাসে ও অফিসের বিল্ডিং-এ ব্যবহার করা হয়। এর সীমা সাধারণত ১ কি.মি. বা তার কম। LAN এর টপোলজি সাধারণত স্টার, রিং কিংবা ব্রডকাস্ট চ্যানেল মেথড হয়ে থাকে। এর ট্রান্সমিশন মিডিয়া হিসেবে সাধারণত কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, ইউটিপি ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল ব্যবহার করা হয়।

৩. মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ম্যান (Metropolitan Area Network or MAN)

মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ম্যান একই শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত কিছু কম্পিউটার বা ডিভাইস নিয়ে গঠিত একটি নেটওয়ার্ক। ম্যান কতগুলো LAN এর সমন্বয়ে গঠিত হয়ে থাকে। যেখানে ট্রান্সমিশন মিডিয়া হিসাবে সাধারণত টেলিফোন লাইন, মডেম বা কোন কোন ক্ষেত্রে মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করা হয়। সচরাচর ম্যানের ব্যাপ্তি ১০ কি. মি. থেকে ১০০ কি. মি. পর্যন্ত ধরা হয়। MAN এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো ক্যাবল টিভি নেটওয়ার্ক।

৪. ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ওয়ান (Wide Area Network or WAN)

ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ওয়ান হলো একটি দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরের সাথে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা। ওয়ান কতগুলো ল্যান ও ম্যানের সমন্বয়ে গঠিত। এ ধরনের নেটওয়ার্ক দেশব্যাপী বা বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত থাকে। ট্রান্সমিশন মিডিয়া হিসেবে টেলিফোন লাইন, স্যাটেলাইট, মাইক্রোওয়েভ, ফাইবার অপটিক ক্যাবল ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত ১০০ মাইলের বেশি দূরত্ব পর্যন্ত নেটওয়ার্ক কভারেজ করতে পারে। WAN এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো ’ইন্টারনেট’।

খ. মালিকানা অনুসারে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক দুই প্রকার। যথা:

১. প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (Private Network)

এ ধরনের নেটওয়ার্ক কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার মালিকানায় থাকে। যে কেউ এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে না। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা এর উদাহরণ। যেমন: BUET এর নিজস্ব নেটওয়ার্ক।

২. পাবলিক নেটওয়ার্ক (Public Network)

এ ধরনের নেটওয়ার্ক কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় থাকে না, কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত হয়। নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ সাপেক্ষে যে কেউ এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে। যেমন: মোবাইল ফোন বা টেলিফোন নেটওয়ার্ক।

গ. নিয়ন্ত্রণ কাঠামো অনুসারে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন প্রকার। যথা :

১. সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক (Centralized Network)

এ ধরনের নেটওয়ার্কে একটি প্রধান কম্পিউটার বা হোস্ট কম্পিউটার এবং টার্মিনাল থাকে। হোস্ট কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এবং প্রসেসিং এর কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।

২. ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক (Distributed Network)

এ ধরনের নেটওয়ার্কে কিছু ওয়ার্কস্টেশন (পরস্পর যুক্ত), বিভিন্ন শেয়ার্ড স্টোরেজ ডিভাইস এবং ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ে গঠিত। ওয়ার্কস্টেশনগুলো নিজস্ব মেমোরি, স্টোরেজ ও প্রসেসিং ক্ষমতা থাকে।

৩. হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (Hybrid NetworkNetwork)

হাইব্রিড নেটওয়ার্ক গড়ে উঠে সেন্ট্রালাইড নেটওয়ার্ক ও ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক এর সমন্বয়ে।

 

ক্যাম্পাস এরিয়া নেটওয়ার্ক (Campus Area Network-CAN)

সাধারণত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের দুই বা ততোধিক LAN কে সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক গড়ে উঠে তাকে ক্যাম্পাস এরিয়া নেটওয়ার্ক বা CAN বলে। যেমন: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস এরিয়া নেটওয়ার্ক (CAN)। ক্যানের (CAN) বিস্তৃতি ৫ কিলোমিটারের মধ্যে হতে পারে যা ল্যান থেকে বড় কিন্তু ম্যান থেকে ছোট।

এবার আমরা জানবো কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে। অর্থাৎ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করলে কী কী সুবিধা হয়?

 

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুবিধা

১। তথ্য বিনিময় (Information Sharing) : কম্পিউটার নেটওয়ার্কের একাধিক সুবিধার মধ্যে একটা হলো তথ্য বিনিময়। ব্যবসায়িক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে হয়তো সব ধরনের তথ্য বিনিময় বা শেয়ার করা নিরাপদ নয়। তবে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সহজেই তথ্য নিরাপদে বিনিময় করা যায়।

২. হার্ডওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (Hardware Resource Sharing) : ধরা যাক, একটি অফিসে ১০টি কম্পিউটার ও একটি প্রিন্টার আছে। কম্পিউটারগুলো ও প্রিন্টারটির নেটওয়ার্কভুক্ত নয়। একমাত্র প্রিন্টারটি শুধু একটি কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত। এমতাবস্থায় বাকি কম্পিউটার যেগুলো প্রিন্টারের সাথে যুক্ত নয় সেগুলোর কোন ডকুমেন্ট প্রিন্ট করতে হলে হয় ফ্লপি ডিস্কে করে প্রিন্টার সংযুক্ত কম্পিউটারে নিয়ে আসতে হবে অথবা প্রিন্টারটি সরিয়ে নিয়ে ঐ কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করতে হবে। ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য এই দুটো প্রক্রিয়াই বেশ ঝামেলাপূর্ণ।

উপরিউক্ত সমস্যার একমাত্র সমাধান হচ্ছে কম্পিউটারগুলো এবং প্রিন্টারকে একটি লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসা। নেটওয়ার্কভুক্ত হলে যে কোন কম্পিউটার থেকে অনায়াসে ঐ একটিমাত্র প্রিন্টারে প্রিন্ট জব পাঠানো সম্ভব। অর্থাৎ প্রিন্টারটি এক্ষেত্রে একটি শেয়ারকৃত হার্ডওয়্যার রিসোর্স। এ ধরনের আরো শেয়ারযোগ্য যেসব হার্ডওয়্যার রিসোর্স আছে তাদের মধ্যে স্ক্যানার, প্লটার, হার্ড ডিস্ক স্পেস ও মডেম উল্লেখযোগ্য।

৩. সফটওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (Software Resource Sharing) : যখন কোন প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কে কেন্দ্রীয়ভাবে সফটওয়্যার ইনস্টল ও কনফিগার করা হয়, তখন ঐ সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম পুরো প্রতিষ্ঠানের অন্য ক্লায়েন্টদের জন্য ব্যবহারযোগ্য রিসোর্স হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়ায় নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের জন্য সফটওয়্যার ইনস্টল ও রক্ষণাবেক্ষণের ওয়ার্কলোড (Workload) অনেকখানি কমে আসে।

৫. তথ্য সংরক্ষণ (Information Preservation) : নেটওয়ার্কিংয়ের ফলে একটি কেন্দ্র স্টোরেজ মিডিয়া বা সার্ভারে সকল ক্লায়েন্ট যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে বা ব্যাকআপ (Backup) নিতে পারে। কেন্দ্রীয় নির্ভরযোগ্য স্টোরেজ মিডিয়াতে ডাটা সংরক্ষণের ফলে গুরুত্বপূর্ণ ডাটার হঠাৎ করে বিনষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা অনেকখানি কমে আসে। কোন স্ট্যান্ড-অ্যালোন বা নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন কম্পিউটার থেকে ডাটা ব্যাকআপ নেয়া একটি কঠি ব্যাপার। কিন্তু নেটওয়ার্কের একটি কেন্দ্রীয় ডিস্কে নিয়মিত ডাটা ব্যাকআপ নেয়া বহুলাংশে সহজ ও ঝামেলামুক্ত।

৬. তথ্য সুরক্ষা (Information Protection) : নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক কম্পিউটিংয়ে প্রতিটি ইউজার বা ব্যবহারকারীর অনুকূলে একটি স্বতন্ত্র নাম ও পাসওয়ার্ড বরাদ্দ দেয়া হয়। ইউজার যদি ঐ নেটওয়ার্কের রিসোর্স ব্যবহার করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে এই বরাদ্দকৃত নাম ও পাসওয়ার্ড নির্ভুলভাবে ব্যবহার করতে হবে। ফলে নেটওয়ার্ক ব্যবহারে অনুমোদিত নয় এমন কেউ ইচ্ছে করলেই সংরক্ষিত ডাটার নাগাল পেয়ে যাবে না।

৭. বার্তা বা মেসেজ আদান-প্রদান (Exchanging Message) : অফিসের মধ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কাগজে-কলমে কোন তথ্য বা ডকুমেন্ট বা বার্তা আদান-প্রদান একদিকে যেমন সময়সাপেক্ষ, অন্যদিকে ব্যয়বহুলও বটে। নেটওয়ার্কভুক্ত ক্লায়েন্ট একে অপরের সাথে ইলেকট্রনিক মেইল বা ই-মেইল আকারে ডকুমেন্ট লেনদেন এবং তাৎক্ষণিক বার্তা (Instant Message) বিনিময় করতে পারে খুব সহজেই। এই প্রক্রিয়ায় অফিসের কাজে আসে দ্রুততা এবং এরই সাথে ডকুমেন্ট বা বার্তার নিরাপত্তার গ্যারান্টিও থাকে শতভাগ।

 

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর

১। ভৌগলিক বিস্তৃতি অনুসারে নেটওয়ার্ক কত প্রকার?

উত্তর : ৪ প্রকার।

PAN-এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তর : Personal Area Network.

LAN-এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তর : Local Area Network.

NIC কার্ডের অপর নাম কি?

উত্তর : ইন্টারনাল মডেম।

হাইব্রিড টপোলজির উৎকৃষ্ট উদাহরণ কোনটি?

উত্তর : ইন্টারনেট।

সার্ভারের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটারকে বলা হয়?

উত্তর : ওয়ার্ক স্টেশন।

বিস্তৃতির (Coverage Area) উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কত ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : তিন ভাগে।

মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য কোন ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয়?

উত্তর : নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড।

একটি কম্পিউটারকে অন্য কোনো কম্পিউটারের সাথে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত করতে হলে কোনটি প্রয়োজন?

উত্তর : নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড।

LAN তৈরি করার জন্য কোন যন্ত্রাংশটি প্রয়োজন?

উত্তর : Network Interface Card.

LAN বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ Local Area Network.

একটি বিল্ডিংয়ের কম্পিউটারসমূহের মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হলে তাকে কি ধরনের নেটওয়ার্ক বলা হয়?

উত্তর : Local Area Network.

কোন প্রোটোকলটি ইন্টারনেট সংযোগের ক্ষেত্রে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : TCP/IP

LAN তৈরিতে কোনটি অত্যাবশ্যক?

উত্তরঃ NIC.

স্বল্প দূরত্বে নেটওয়ার্কিং এর জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : LAN

ডিজিটাল সংকেতকে এনালগ সংকেতে এবং এনালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে রূপান্তর করে কোনটি?

উত্তরঃ মডেম।

একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শতাধিক কম্পিউটার আছে এবং পরস্পর সংযুক্ত এ সকল কম্পিউটার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে। এটি কি ধরনের নেটওয়ার্ক?

উত্তর : CAN (Campus Area Network/Corporate Area Network)

কম্পিউটারকে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করার জন্য কোন যন্ত্রাংশটি আবশ্যক?

উত্তরঃ মডেম।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments