HomeComputerকীবোর্ড কি? কীবোর্ড কত প্রকার? কীবোর্ড এর কাজ কি?

কীবোর্ড কি? কীবোর্ড কত প্রকার? কীবোর্ড এর কাজ কি?

কীবোর্ড ডেস্কটপ কম্পিউটারের অতি প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস। তাই আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা একটি কম্পিউটার কীবোর্ড কি (What is keyboard?), কীবোর্ড এর কাজ কি এবং কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি, এগুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো। এছাড়া, কীবোর্ড আবিষ্কার করেন কে এবং এর ইতিহাস নিয়েও কিছুটা আমরা জানার চেষ্টা করবো।

 

কীবোর্ড কি? (What is keyboard in Bengali/Bangla?)

কীবোর্ড (Keyboard) হচ্ছে কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে তথ্য, উপাত্ত এবং বর্ণ প্রবেশ করানোর জন্য কীবোর্ড ব্যবহার করা হয়। ইংরেজি টাইপ রাইটার-এর মতো কী-সহ অতিরিক্ত আরও কয়েকটি কী (Key) বিশিষ্ট উপকরণটিকে কী-বোর্ড বলে। বর্তমানে ১১২টি কী (Key) সম্বলিত কীবোর্ড-ই বেশি ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইসগুলোর মধ্যে কীবোর্ড হচ্ছে অন্যতম। বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য কম্পিউটারের কীবোর্ডে বিভিন্ন ধরনের কী (Key) রয়েছে। যেমনঃ অপারেশন কী, কার্সর কী, ফাংশন কী, কন্ট্রোল কী এবং নিউমেরিক কীপ্যাড।

 

কী-বোর্ডের ইতিহাস (History of Keyboard)

কম্পিউটারের কী-বোর্ডের ইতিহাস টাইপরাইটিং এর সূত্র থেকে শুরু হয় ১৭১৪ সালে। গ্রেট ব্রিটেনের বিজ্ঞানী প্রথম টাইপ রাইটার মেশিন উদ্ভাবন করেন। তারপরে ১৮২৯ সালে মার্কিন বিজ্ঞানী উইলিয়াম অস্টিন এবং ১৮৩৩ সালে ফ্রান্সের বিজ্ঞানী জোডিয়ার প্রোগিন আধুনিক টাইপ রাইটার আবিষ্কার করেন। তারপরে ক্রমাগত চেষ্টার ফলে বিজ্ঞানীরা ১৯১২ সালে উদ্ভাবন করে ছোট বহনযোগ্য টাইপরাইটার। ১৮৭২ সালে টমাস আলভা এডিসন ইলেকট্রনিক টাইপ রাইটার উদ্ভাবন করেন। ১৯৬১ সালে সকল ইলেকট্রিক টাইপরাইটার আইবিএম বাজারজাত করে। বর্তমানে একে অনুসরণ করেই কী-বোর্ড তৈরি হয়েছে।

 

কী-বোর্ড লেআউট (Keyboard Layout)

একটি কম্পিউটার কীবোর্ড এর Keys বা Buttons গুলোর বিশেষ জমাট বাঁধাকেই কীবোর্ড লেআউট বলা হয়। Keyboard layout এর দ্বারা একটি keyboard এর বাটন, আকার এবং প্রকার নির্ধারিত করা হয়।

বর্তমান সময়ে, বিভিন্ন আলাদা আলাদা layouts এর সাথে keyboards গুলো উপলব্ধ রয়েছে। বিশ্বের আলাদা আলাদা দেশে তাদের নিজের লিপি এবং ভাষা হিসেবে keyboard layout বিকশিত করেছেন।

আমরা এই প্রত্যেক keyboard layouts গুলোকে মূলত দুটো মূল ভাবে বিভাজিত করতে পারি।

  • QWERTY Keyboard Layout
  • Non-QWERTY Keyboard Layout
  • AZERTY Keyboard
  • DVORAK Keyboard

চলুন, প্রত্যেকটি keyboard layout এর বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই।

১. QWERTY Keyboard Layout

যদি আপনারা নিজের keyboard এর কেবল Letter Keys গুলোকে দেখে থাকেন, এবং ওপরের বাম দিক থেকে পড়া শুরু করে থাকেন, তাহলে দেখবেন, Q – W – E – R – T – Y থেকে keys গুলো শুরু হচ্ছে।

এই ধরেন layout বা format এর সাথে থাকা keyboard গুলোকে QWERTY keyboard layout বলেও বলা হয়।

এটা বিশ্বজুড়ে সব থেকে অধিক প্রচলিত এবং অধিক ব্যবহার হওয়া কীবোর্ড লেআউট। আধুনিক কম্পিউটার কীবোর্ড গুলোর ক্ষেত্রে এই লাউট ব্যবহূত হয়ে থাকে।

QWERTY Layout এর ওপরে ভিক্তি করে কিছু অন্যান্য কীবোর্ড লেআউট গুলো রয়েছে,

  • QWERTY
  • QWERTZ
  • AZERTY
  • QZERTY

২. Non-QWERTY Keyboard Layout

যেই কীবোর্ড গুলোতে keys গুলোকে QWERTY Layout এর সাথে রাখা হয়না, সেই প্রত্যেক কীবোর্ড লেআউট গুলোকেই Non-QWERTY keyboard layout বলা যেতে পারে।

কিছু Non-QWERTY Keyboard Layouts এর উদাহরণ গুলো হলো,

  • Dvork
  • Colemak
  • Workman

৩. AZERTY Keyboard

AZERTY কীবোর্ড হলো QWERTY কীবোর্ড এর ফরাসি সংস্করণ (French version). AZERTY কীবোর্ড এর মধ্যে Q এবং W নামের keys গুলোকে A এবং Z নামের keys এর সাথে অদলবদল (interchange) করা হয়েছে।

৪. DVORAK Keyboard

DVORAK কীবোর্ড মূলত একটি কম্পিউটার ইনপুট ডিভাইস যেটাকে ১৯৩০ এর দশকে টাইপিং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এবং টাইপিং এর সাথে জড়িত ত্রুটি (error) গুলোকে কমানোর ক্ষেত্রে ডিজাইন করা হয়েছিল।

 

কী-বোর্ড কী (Keyboard Key)

১. Function Keys

একটি কীবোর্ড এর মধ্যে সব থেকে ওপরের দিকে দেখা যায় এই function keys গুলোকে।

এই button / keys গুলোকে keyboard এর মধ্যে F1 থেকে F12 মধ্যে লিখা হয়।

কোনো বিশেষ ধরণের কাজ গুলোকে করার ক্ষেত্রে এই function keys গুলোকে ব্যবহার করা হয়।

প্রত্যেক আলাদা আলাদা program গুলোর ক্ষেত্রে এই function keys গুলোর আলাদা আলাদা কাজ থেকে থাকে।

২. Typing keys 

একটি কীবোর্ড এর মধ্যে সব থেকে অধিক পরিমানে ব্যবহার হয়ে থাকে এই typing keys গুলোর।

যদি এই টাইপিং বাটন / কি গুলোর কথা বলা হয়, তাহলে এখানে alphabet এবং numbers দুধরণের keys গুলোই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

আর একসাথে এই দুধরণের keys গুলোকে Alphanumeric keys বলে বলা হয়।

এছাড়া, typing keys গুলোর মধ্যে symbols এবং punctuation marks keys গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

যখন নতুন করে কোনো ব্যক্তি কম্পিউটার টাইপিং শিখে থাকেন, তখন তাকেও মূলত এই Alphanumeric keys গুলোর প্রশিক্ষণ (training) দেওয়া হয়।

৩. Control Keys

একটি সামান্য কীবোর্ড এর মধ্যে Ctrl key, Alt key, Window key, Esc key এর ব্যবহার Control keys হিসেবে করা হয়। এছাড়া, Menu key, Scroll key, Pause Break key, PrtScr key ইত্যাদি keys গুলোকেও control keys এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

কিছু বিশেষ ধরণের অপারেশন গুলোকে করার ক্ষেত্রে এই ধরণের control keys গুলোকে ব্যবহার করা হয়।

৪. Navigation Keys

Navigation keys এর মধ্যে Arrow keys, Home, End, Insert, Page Up, Delete, Page Down ইত্যাদি keys গুলোকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এগুলোর ব্যবহার বিভিন্ন document, webpage বা program গুলোতে এদিকসেদিক যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।

৫. Indicator Lights

কীবোর্ড এর মধ্যে ৩ রকমের indicator lights থাকতে পারে। সেগুলো হলো, Num Lock, Scroll Lock এবং Caps Lock.

যখন কীবোর্ড এর মধ্যে থাকা প্রথম light টি জ্বলতে থাকবে তখন এটার মানে হলো Numeric Keypad চালু (active) রয়েছে। সেভাবেই, এই light বন্ধ থাকা মানে, Numeric Keypad বন্ধ হয়ে আছে।

দ্বিতীয় লাইট, letters এর Uppercase এবং Lowercase এর সাথে জড়িত থাকছে।

যখন এই লাইট বন্ধ হয়ে রয়েছে, এর মানে হলো letter গুলো lowercase এর সাথে active হয়ে রয়েছে। এবং যখন লাইট জ্বলতে থাকবে এর মানে হবে letter গুলো uppercase এর সাথে একটিভ হয়ে রয়েছে।

তৃতীয় light টি Scroll Lock এর নামের সাথে জানাজায়। এর দ্বারা Scroll Lock এর বিষয়ে সংকেত পাওয়া যায়।

৬. Numeric Keypad

এই ধরণের keys গুলোকে Calculator keys বলেও বলা যেতে পারে। কারণ, একটি numeric keypad এর মধ্যে প্রায় একটি calculator এর সমান keys গুলো থেকে থাকে। এই ধরণের keys গুলোর ব্যবহার number লিখার জন্য করা হয়।

 

কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি? (How Many Types of Keyboard?)

কীবোর্ড বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। যেমনঃ

  1. Flexible Keyboard
  2. Mechanical Keyboard
  3. Membrane Keyboard
  4. Ergonomic Keyboard
  5. Gaming Keyboard
  6. Wireless Keyboard
  7. Multimedia Keyboard
  8. Handheld Keyboard
  9. Vertical Keyboard
  10. Virtual Keyboard
  11. Projection Keyboard

চলুন নিচে প্রত্যেকটি কীবোর্ডগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই।

১. Flexible Keyboard

এই ধরণের কীবোর্ড গুলোর আকার প্রচুর নমনীয় (flexible) হয়ে থাকে। কারণ, সিলিকন এর মতো অনেক নরম পদার্থ দিয়ে এই কীবোর্ড গুলোকে তৈরি করা হয়।

এই ধরণের কীবোর্ড গুলোকে আমরা সহজে ছোট আকারে ভাঁজ করে নিতে পারি।

Flexible keyboard গুলো সাংঘাতিক portable, তাই নিজের পকেটে বা ব্যাগে ভরিয়ে যেকোনো জায়গাতে এদের নিয়ে যেতে পারবেন।

ছোট কম্পিউটার ইউসার এবং ট্যাবলেট ইউসার দ্বারা এই ধরণের কীবোর্ড গুলোর ব্যবহার প্রচুর করা হয়।

২. Mechanical Keyboard

Mechanical keyboard গুলো হলো এমন কিছু computer keyboard যেগুলোর ক্ষেত্রে, প্রতিটি কীর নিচে রয়েছে একটি করে সুইচ।

এমনিতে, একটি সাধারণ keyboard এর ক্ষেত্রে এই সুইচ এর জায়গাতে রাবার ঝিল্লি (rubber membranes) গুলো ব্যবহার করা হয়।

এই ধরণের keyboard গুলোকে spring key switch এর সাথে তৈরি করা হয়। বর্তমান সময়ে এই ধরণের keyboard গুলোর চাহিদা কিন্তু প্রচুর।

তবে, এই কীবোর্ড গুলোর ক্ষেত্রে একটি বিশেষ সমস্যা রয়েছে, টাইপিং করার সময় কীবোর্ড থেকে প্রচুর শব্দ বের হয়ে থাকে।

৩. Membrane Keyboard

একটি ঝিল্লি (membrane) কীবোর্ড হলো এমন একটি কীবোর্ড যেখানে “keys” গুলো আলাদা আলাদা ভাবে পৃথক হয়ে থাকেনা।

দেখতে গেলে এই কীবোর্ড গুলো একটি Mechanical keyboard এর সম্পূর্ণ আলাদা।

এই ধরণের keyboard গুলো মূলত একটি pressure pads যেখানে একটি flat এবং flexible surface এর মধ্যে outlines এবং symbols গুলো print করা থাকে।

৪. Ergonomic Keyboard

প্রায় অনেক ব্যক্তিরা যারা নিয়মিত কম্পিউটারে টাইপিং এর সাথে জড়িত কাজ গুলো করে থাকেন, দেখাগেছে যে তারা ক্রমাগত চাপের কারণে হাতের কব্জির সমস্যায় ভুক্তভুগি হয়ে থাকেন।

আর তাই, এই ধরণের কীবোর্ড গুলোকে মূলত এই ধরণের সমস্যা গুলোকে নজর রেখে বানানো হয়েছে যাতে ব্যবহারকারীরা প্রচুর সুবিধার সাথে কাজ করতে পারেন।

৫. Gaming Keyboard

একটি গেমিং কীবোর্ড তুলনামূলক ভাবে আকারে অনেক ছোট থাকে যেটাকে মূলত গেম খেলার জন্যই তৈরি করা হয়েছে।

আজ অনেক বড় সংখ্যায় লোকেরা কেবল গেমিং এর জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করছেন। আর তাই, এই ধরণের ইউসার দের জন্য কেবল গেমিং প্রয়োজনীয়তা গুলোর ওপরে নজর দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে গেমিং কীবোর্ড গুলো।

একটি standard keyboard এর তুলনায় এই keyboard গুলোতে কম সংখ্যায় keys থেকে থাকে।

৬. Wireless Keyboard

আজকাল প্রায় প্রত্যেকটি জায়গাতেই wireless devices গুলোকে ব্যবহার করা হচ্ছে, আর এখন তো কম্পিউটার মাউস এবং কীবোর্ড গুলোকেও ওয়্যারলেস হিসেবে তৈরি করা হচ্ছে।

একটি wireless keyboard হলো এমন এক ধরণের কীবোর্ড যেটা ইউসারকে computers, tablets বা laptops এর সাথে radio frequencyর সাহায্যে যোগাযোগ করতে হাহায্য করে থাকে।

যেমন, WiFi, Bluetooth বা infrared technology ব্যবহার করে।

৭. Multimedia Keyboard

একটি multimedia keyboard এর মধ্যে প্রচুর media keys আপনারা পেয়ে যাবেন।

যেমন, e-mail client এবং Web browser সরাসরি চালু করার জন্য shortcut button, audio playback নিয়ন্ত্রণ করার button ইত্যাদি।

মূলত এভাবে বুঝে নিতে পারবেন যে, একটি multimedia keyboard এর মধ্যে আলাদা ভাবে কিছু media-control related keys দেওয়া থাকবে।

৮. Handheld Keyboard

Handheld কীবোর্ড গুলো পেশাদার গেমার দের দ্বারা ব্যবহার করা হয়েছিল যারা নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে কিছুটা এগিয়ে থাকতে চাইতেন।

যদি আপনি একজন গেমার বা টাইপিং এর কাজের জন্য কেবল একটি হাত ব্যবহার করার সীমাবদ্ধ আপনার রয়েছে, তাহলে এই ধরণের কীবোর্ড আপনার কাজে আসতেKeyboard

৯. Vertical Keyboard

Vertical keyboard গুলো এক নির্দিষ্ট রকমের কীবোর্ড যেটাকে মূলত ব্যবহারকারীর হাতের চাপ দূর করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

এই ধরণের কীবোর্ড গুলো 3D ধারণার ওপরে ভিত্তিক। এই কীবোর্ড গুলো দুটো ভাবে বিভাজিত থাকে।

১০. Virtual Keyboard

Virtual keyboard গুলো মূলত software-powered keyboard হয়ে থাকে। যেভাবে আপনারা একটি standard keyboard এর ব্যবহার করে কম্পিউটারের স্ক্রিনে কিছু লিখতে পারবেন, ঠিক সেভাবেই এই ধরণের ভার্চুয়াল কীবোর্ড গুলোকে ব্যবহার করেও লিখতে পারবেন।

এই কীবোর্ড গুলো মূলত এক ধরণের সফটওয়্যার যেখানে কোনো physical keys থাকছেনা।

১১. Projection Keyboard

Projection কীবোর্ড গুলো মূলত virtual কীবোর্ড এর একটি রূপ বা প্রকার যেটাকে প্রায় যেকোনো জায়গাতেই ব্যবহার করতে পারবেন।

এই ধরণের কীবোর্ড গুলো যেকোনো ফ্ল্যাট এবং হার্ড পৃষ্ঠতলে (surface) কীবোর্ড এর চিত্র প্রদর্শন করার ক্ষেত্রে লেজার এর ব্যবহার করে থাকে।

 

কীবোর্ড কিভাবে কাজ করে? (How does a computer keyboard work?)

কীবোর্ডের প্রত্যেক কী একটি বৈদ্যুতিক সুইচ এর সাথে একটি এনকোডার দ্বারা যুক্ত থাকে। কী এর সুইচ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন– সংস্পর্শ সুইচ (Contact switch), হাফ এফেক্ট (Half effect) সুইচ ইত্যাদি। কীবোর্ডের কোনো কি চাপলে এনকোডার সেই বর্ণের কোডের ডিজিটাল বৈদ্যুতিক সংকেত ০ বা ১ উৎপন্ন করে। ফলে একটি ইনপুট রেজিস্টারে সেই বর্ণের কেড লেখা হয়ে যায়। তারপর প্রসেসর রেজিস্টারে চলে যায় এবং ইনপুট রেজিস্টারের লেখা মুছে যায়। সুতরাং, আবার কোনো কী চাপলে সেই বর্ণের কোড ইনপুট রেজিস্টারে উঠে যায়। কীবোর্ডের কী ভুল চাপা হলে তা বাতিল করার জন্য কী আছে। সেই কী চাপলে CPU ও মনিটরের লেখা মুছে আবার নতুন করে লেখা যায়। সুতরাং, পর্দার লেখা দেখে যেকোনো ভুল-ত্রুটি সহজেই সংশোধন করা যায়। কীবোর্ডের সাহায্যে লেখা প্রোগ্রাম কোনো গৌণ মেমোরি ব্যবস্থা দ্বারা সেভ করে রাখা যায়।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

MOST POPULAR